তাই
২০১৬ সালে এক সন্তান নীতি থেকে সরে আসতে বাধ্য হয় সে দেশের সরকার। এবং একের বেশি সন্তান নিতে বলে কিন্তু সাধারণ মানুষ একের অধিক সন্তান নিতে আগ্রহী ছিল না ।
তখনই সরকার উঠে পড়ে লাগে একের অধিক সন্তান নেওয়া’র জন্য ।এই ছয় বছর ধরে চীন সরকারের পক্ষ থেকে বার বার উৎসাহিত করা হচ্ছে সে দেশের জনগন কে, কোন লাভের লাভ হচ্ছে না ।
[খবর আজকাল এ আরো পড়ুন ডায়াবিটিস এখন শিশুদের শরীরেও! কোন কোন লক্ষণ দেখলেই সতর্ক হতে হবে? Diabetes in Kids.
তাই দেশে নতুন প্রজন্ম তৈরি করতে এক অভিনব পন্থার অবলম্বন করেছে চিন সরকার। চিনের নবদম্পতিদের এবার বার বার প্রশ্ন করা হচ্ছে, কবে তাঁরা সন্তান ধারণ করবেন? বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, সে দেশের নারী কল্যান দপ্তর কে
নির্দেশ দিয়েছেন, যে নব দম্পতিদেরকে বাচ্চা নেওয়ার জন্য উৎসাহিত করতে এবং তাদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ রাখতে ।
সম্প্রতি এক সদ্যবিবাহিত এক মহিলা জানিয়েছেন, তিনি গর্ভবতী কি না সেটা জানতে চাওয়া হয়েছে স্থানীয় প্রশাসনের তরফে।তার এই অভিজ্ঞতা তিনি শেয়ার করেছেন নেট মাধ্যমে। মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।
বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম জানা গিয়েছে যে, হাজার নেটনাগরিক জানিয়েছেন, একই ঘটনা তাদের সাথে ও ঘটেছে ।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে , টুইটারের ধাঁচে তৈরি চিনা মাইক্রোব্লগিং সাইট ‘ওয়েইবো’- ব্যাবহারকারি lost shuyushou’ নামের এক ব্যক্তির দাবি, নানজিং শহরে তাঁর এক সহকর্মীর কাছেও প্রশাসনের তরফে এমন ফোন করা হয়েছিল।
, চিনের নারীস্বাস্থ্য দফতর থেকে আসা ওই ফোনে বলা হয়, “সরকার চাইছে, বিয়ের এক বছরের মধ্যেই মহিলারা গর্ভধারণ করুন। তিন মাস অন্তর এই বিষয়ে ফোন করে খোঁজ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাদের।” ।
Related Articles :-
0 মন্তব্যসমূহ